তথ্যপ্রমাণ বলছে হেতাল পারেখ থুনি ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় ছিলেন না।এমনই বিস্ফোরক দাবী করছেন “ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় মামলা পুনর্বিচার মঞ্চের কনভেনর ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামী। বেশ কিছুদিন ধরেই তারা লাগাতার এই দাবী করে জনমত সংগঠনের চেষ্ঠা করছেন এবং পুন:বিচারের দাবি জানাচ্ছেন। এবার সমস্ত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এবং প্রতিষ্ঠানকে কোপিটিশনার ও স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হওয়ার প্রস্তাব দিলেন ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামী। তাঁদের অভিযো হেঁতাল পারেখের খুনী আসল অপরাধীকে আড়াল করতেই ধনঞ্জয়ের মত একজন গরীব পুরোহিত ঘরের নিরপরাধ সন্তানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে । ফলে ধনঞ্জয়ের আত্মার সাথে হেঁতাল পারেখের আত্মাও আজ অবধি জাস্টিস পায়নি । বিচারের বাণী আজও নীরবে নিভৃতে কাঁদছে।
তাদের দাবী ধনঞ্জয়ের ফাঁসুড়ে নাটা মল্লিকের পরিবারও আজ আমাদের মঞ্চে সামিল হয়েছেন । ডক্টর চন্দ্রচূড় গোস্বামী জানিয়েছেন তাঁরা ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজি, মাননীয়া রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুজি ও সুপ্রিম কোর্টের সদ্য প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি ওয়াই চন্দ্রচূড়জিদের ডেপুটেশন পাঠিয়েছেন এবং প্রাপ্তিস্বীকার করেছেন ।অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও ডেপুটেশন দিয়েছেন । তিনি দাবী করেছেন তাদের হাতে কুড়ি বছর আগে ফাঁসি হয়ে যাওয়া ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায় কেসের প্রায় সমস্ত আইনী কাগজপত্র আমাদের হাতে রয়েছে তাই আমরা চাই এই কেস পুনর্বিচার আন্দোলনের এই মাহেন্দ্রক্ষণে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, রাজনৈতিক মতাদর্শ নির্বিশেষে সকল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কোপিটিশনার এবং স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার হিসেবে আমাদের লড়ায়ে শরিক হতে আবেদন করছেন ।