Sodepur Incident accused arrest
নিজস্ব প্রতিবেদন
বাঁকড়ায় তরুণীর নির্যাতনে মূল অভিযুক্ত আরিয়ান খান গ্রেফতার। গোয়েন্দা পুলিশ মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ট্র্যাক করে গল্ফগ্রিনে এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে আরিয়ানকে গ্রেফতার করে। আটক করা হয়েছে শ্বেতার মাকেও। কিন্তু এখনও খোঁজ মেলেনি শ্বেতার। আরিয়ানকে ডোমজুড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
শ্বেতা ও আরিয়ান সম্পর্কে মা-ছেলে। পানিহাটির এক নাবালিকার নিখোঁজ-রহস্য, তারপর তাঁর বাড়ি ফিরে আসা, পুলিশে অভিযোগ- এই ঘটনার তদন্তেই উঠে আসে মা ছেলের ভয়ঙ্কর কুকীর্তির কাহিনী।অভিযোগ তাঁরা প্রোডাকশন হাউজ করে পর্নোগ্রাফির ব্যবসা চালাতেন। বাড়িতেই চলত পর্নোগ্রাফির ব্যবসা।আরিয়ান সামাজিক মাধ্যমে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের কাজের কথা বলে আলাপ করতেন তারপর বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে জোর করে করে পর্নোগ্রাফির শ্যুট করাতেন বলে অভিযোগ।আর এই পুরো বিষয়ির মূল পান্ডা ছিলেন তার মা শ্বেতা খাঁন। তাঁর সঙ্গে তৃণমূল নেতা মন্ত্রীদের ছবি দেখা গেছে। মাঝে মাঝেই শ্বেতা সিঙ্গাপুর ব্যাঙ্কককে যাতায়াত ছিল বলে জানা গেছে।
এভাবেই পানিহাটির এক তরুণীকে কাজ দেওয়ার নাম করে বাড়িতে আটকে রেখে দিনের পর দিন নির্যাতন করা হয়। সে তরুণী কয়েকদিন আগে কোন রকমে বাড়ি ফিরে আসে। তরুণীর চেহারার এতটাই খারাপ হয় যে প্রথমে তার মা তাঁকে চিনতে পারেনি।অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছে যে বর্তমানে ঐ নির্যাতিতা তরুণী সাগরদও মেডিকেল কলেজে আই সি ইউতে রাখতে হয়েছে।
