নন্দীগ্রাম কিছু বলতে চেয়েছিল…

নন্দীগ্রাম আজও কিছু বলতে চায়! ২০০৭ সালটা এ রাজ্যের রাজনৈতিক ইতিহাসে ভুলবার নয়। তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার হঠাৎ শিল্পমতি হয়ে উঠেছিল কেন, তা নিশ্চয়ই বিতর্কের বিষয়। কিন্তু এ নিয়ে কোনও সংশয় নেই যে, ইন্দোনেশীয় শিল্পপতির প্রেমের ঠেলায় হিতাহিত জ্ঞান হারিয়েছিলেন সে-সময়কার মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। তাঁর একবগ্গা শিল্পনীতি রীতিমতো আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের কৃষিজীবী…

আরও পড়ুন

‘দিল্লির চাপ আছে,’ কিন্তু হাতে প্রমাণ নেই ইডির?

বেআইনি শিক্ষক নিয়োগের তদন্তে ফের একবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের মুখোমুখি হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার কিছু পরে সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছে যান তিনি। এবার অবশ্য অন্যান্য বারের মতো লম্বা হয়নি কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদ। দুপুর ১২টা নাগাদ ইডির দফতর থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। ‘তদন্তের সহযোগিতায় বারবার আসব,’ বললেন অভিষেক আত্মবিশ্বাসী অভিষেক জানান,…

আরও পড়ুন

চেখে দেখেছেন? লিখে রেখে দিন, তকমা পাবেই

বহুকাল আগের প্রেমিকাকে চিঠি লেখার ভঙ্গিমায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন ‘নিমন্ত্রণ’। সেই কবিতায়, মজা করে, কী নিদান দিয়েছিলেন তিনি, মনে আছে? মনে করিয়ে দিই— ‘জেনো, রসনার সেরা বাসা রসনায়।’ তারপর? কবেকার সেই প্রেমিকার কাছে রবি ঠাকুরের ‘মৃদু সংকেতে মোটা ফরমাশ’ ছিল এইরকম সপ্রশংস— ‘শোভন হাতের সন্দেশ পানতোয়া,মাছমাংসের পোলাও ইত্যাদিওযবে দেখা দেয় শোভামাধুর্যে-ছোঁওয়াতখন সে হয় কী অনির্বচনীয়!’ আহা!…

আরও পড়ুন

রেশন কেলেঙ্কারি, কারচুপিতে চক্ষু চড়কগাছ

দায় এড়িয়ে যাবেন কোথায় তৎকালীন খাদ্যমন্ত্রী? রেশনের মতো প্রান্তিক জনস্বার্থবাহী ব্যবস্থায় কত বড় জালিয়াতি করা হয়েছে, তা স্পষ্ট হচ্ছে ধীরে ধীরে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) অভিযানে বারবার ধরা পড়ছে সেই ছবি। বাজেয়াপ্ত টাকার পাহাড় জানান দিচ্ছে, গোটা প্রক্রিয়ার মধ্যে শুধু অস্বচ্ছতা নয়, রীতিমতো ঘুন ধরার উপক্রম!#Ration #রেশন #আর্থিক_কারচুপি #EnforcementDirectorate রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছুটছেন তদন্তকারীরা। হাওড়া…

আরও পড়ুন

ব্যতিক্রমী শিক্ষক : ‘রাস্তা’ গেল ইউনেস্কোয়

এমনি কী আর ‘গ্লোবাল টিচার’! ছোটরা মাঠে-ঘাটে খেলে বেড়াত। ঘাসজমিতে গৃহপালিত পশুপাখি চরাত কেউ কেউ। বড়রা যেতেন খাটাখাটনি করতে। লাঙল চষা, মাটি কুপোনো, কাঠ কাটা, পাতা কুড়নো—এইসব কাজ আর কী! নাম-ঠিকানা জিজ্ঞাসা করলে মুখে বলতে পারতেন—কাগজে-কলমে লিখতে পারতেন না। সরকারি নথির খাতায় দিতেন টিপসই। বাজারে এটা-ওটা কিনতেন—হিসেব করতে পারতেন না। ফলে ঠকতেও হত দেদার। এখন…

আরও পড়ুন